বাংলাদেশে স্থায়ীভাবে বসবাস না করা সত্ত্বেও শ্রী ফনি ভূষণ ওরফে মনি মণ্ডল এবং প্রতুল চন্দ্র মণ্ডলের নামের দু’সহোদরকে চিতলমারী থেকে জন্মনিবন্ধন সনদ ও তা ব্যবহার করে একজনকে জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করে দেয়া হয়। ওই দু’জন ভারতীয় নাগরিক হলেও আড়ুয়াবর্নি গ্রামে থাকা তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি বিক্রির জন্য স্থানীয়
ছাত্রলীগ নেতার বাড়িতে তৃতীয় স্বামীর বাসা থেকে
তৃতীয় স্বামী আবু হোসেনের সাথে ছাত্রলীগ নেতার বাসায় বসবাস করতেন হ্যাপি। ভারতীয় এনআইডি, বিদেশি পিস্তল ছাড়াও রামদা, চাপাতি, হাসুয়া, ছুরি, চায়না চাপাতি, চাকু, হ্যামার, শিশা টানা পাইপ, বড় ত্রিশূল, ছোট ত্রিশূল, খেলনা পিস্তল, হুক্কা, কল্কি, ৫ সৌদি রিয়াল ও ২ হাজার ৮০০ ভারতীয় রুপিসহ গ্রেপ্তার